“এসো মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনি” কার্যক্রম : মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাগণের মুখ থেকে শুনার এ সুযোগ আমরা এখনও গ্রহণ করতে পারি। তা না হলে অনাগত দিনে এই সুযোগ ক্রমেই সংকুচিত হয়ে আসবে। কোমলমতি শিশুরা গল্প শুনতে খুবই আগ্রহী। যে কারণে অনুষ্ঠানের নামকরণ করা হয়েছে “এসে মুক্তিযুদ্ধের গল্প শুনি” এই গল্পের আসরে কোন সুসজ্জিত মঞ্চ থাকবে না। মেঝেতে পাটি/বিছানা/ম্যাট পেতে, বেঞ্চে গ্রামীণ সাধারণ পরিবেশে গল্পের আসর বসিয়ে উপস্থিত শিক্ষার্থীদের মাঝ গল্প শুনানো হয়। এছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর কর্নার স্থাপনের ব্যবস্থা করা। মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক নির্মিত চলচ্চিত্র নাটক, গান, কবিতা ভিডিও চিত্র গুলো প্রতিষ্ঠানের মাল্টিমিডিয়া উপকরণ (প্রজেক্টর, কম্পিউটার ইত্যাদি) ব্যবহার করে উপস্থাপন করা হয়। স্ব স্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আয়োজনে অতিস্বল্পব্যয়ে অনুষ্ঠান করা সম্ভব। এই ইনোভেশন কার্যক্রমটি শিক্ষা মন্ত্রণালয় গৃহীত হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় সারাদেশে মাধ্যমিক স্তরের সকল প্রতিষ্ঠানে উক্ত কার্যক্রম বাস্তবায়ন করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস